পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিজয়ের জন্য ত্যাগ হবে না ভোগ হবে?

রক্ত ও শ্রম না দিয়ে এই জাতি মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করে নি। বিজয়ের কাঙ্খিত স্বাদ পাওয়ার জন্য এই জাতিকে বহু ত্যাগ ও অশ্রু ঝড়াতে হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ এই  জাতির মুক্তির সম্মিলিত প্রয়াস। মুক্তিযুদ্ধের যে বিশ্লেষণগুলো আমাদের মাঝে হেঁটে বেড়ায় এই বিশ্লেষণ এর অধিকাংশই কোন না কোনভাবেই বা কোন দৃষ্টিকোণ হতে এককভাবে চেতনাগত স্থান দখল করে। মুক্তির লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য আজ পঞ্চাশ বছর পর পরিস্কার। বিজয়ের জন্য ত্যাগ না ভোগ? কথাটা অস্বাভাবিক সরল হলেও কথাটার গুরুত্ব এই সমাজ দিবে কি না এটা আদৌ জানা নাই। মুক্তির জন্য যে রক্ত এই জাতিকে দিতে হয়েছে তা বিরল হলেও আশ্চর্য জনক। আমরা আমাদের পরিচয় জানি স্বাধীন জাতি হিশেবে। এই স্বাধীন জাতি যখন ত্যাগের বিষয় ভুলে ভোগের বিষয়ে নামে তখন অস্বাভাবিক ফলাফল আসাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। আমরা ত্যাগ করি না এখানে আমাদের স্বার্থ জড়িত নয়। এখানে আমরা পাবো না সরাসরি, কিন্তু চেতনাগত অবস্থানটা ভুলেই যাই।   

মুজিব তুমি - আসাদুজ্জামান আসাদ ; মেধাবিকাশ ব্লগ

ছবি
মুজিব তুমি অনুপ্রেরণা,                 মুজিব তুমি সাহস। মুজিব তুমি অন্যায় এর বিরুদ্ধে                  বীরত্বের যশ। মুজিব তুমি ৭০ এর নির্বাচনে                 সংখ্যাঘরিষ্টের আসন। মুজিব তুমি রক্তে আগুন জ্বলা                  ৭ই মার্চের ভাষণ। মুজিব তুমি ধ্বংশ করা                  অত্যাচারী শোষক। মুজিব তুমি বাংলেদেশের                   স্বাধীনতার ঘোষক। মুজিব তুমি বাংলেদেশের                   প্রথম রাষ্ট্রপতি।  মুজিব তুমার এ দেশেতে                   কমতি নেই খ্যাতি। মুজিব তুমি বাঙালির গর্ব,                পাকিস্তানিদের যম। তাদের অহংকারকে খর্ব করা    ...

১৬ ই ডিসেম্বর - আসাদুজ্জামান আসাদ ; কবিতা

ছবি
 বছর ঘুরে আবার এল বিজয় ডিসেম্বর। বিজয় গানে উঠলো মেতে মানুষ আপামর। এ দিনটি পাওয়ার জন্য করেছি যুদ্ধ নয় মাস, খালে-বিলে, নদীর জলে ভেসে গেছে হাজারো লাশ। এ দিনটি পাওয়ার জন্য হারিয়েছি লাখো ভাই।, হানাদার বাহিনীর আগুনে পুড়ে ঘর-বাড়ি হয়েছে ছাই। দু'লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত নিয়েছিল কেড়ে। হানাদার বাহিনীর অমানবিকতা শিশুকেও দেয়নি ছেরে। এ দিনটি পাওয়ার জন্য লক্ষ প্রাণের ক্ষয়। এ দেশের বীর সেনারা ভয়কে করেছিল জয়। শহিদের রক্ত যায় নি বৃথা আমরাই হই জয়ী। রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে পরাজিত হয় হানাদার বাহিনী। তারা ৭১ এর ১৬ই ডিসেম্বর পরাজয় নেয় মেনে। অকতোভয়ী বাঙালি জাতিকে বিশ্ব নেয় চিনে। যারা জীবন দিয়ে এনে দিয়েছে এই মহান দিন। কোনদিনও হবেনা পূরণ তাদের এই ঋণ। রচনা:- ৩০ অক্টোবর ২০১০ সংযুক্তিগুলির জাযগা

আজ ফিদেলের মৃত্যু দিন - মেধাবিকাশ ব্লগ

ছবি
বিংশ শতাব্দির মহানায়ক, সমাজতন্ত্রী বিপ্লবী কিউবান রাজনৈতিক নেতা ফিদেল কাস্ত্রো। স্নায়ুযুদ্ধ এবং বিশ্বব্যাপী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পুঁজিবাদের জয়জয়কারের মধ্যেও সমাজতান্ত্রিক কিউবাকে টিকিয়ে রেখে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের প্রবাদ পুরুষ হিসেবে পরিচিতি পান তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের খুব কাছে বসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসনকে অস্বীকার করে ফিডেল ক্যাস্ট্রো যুগের পর যুগ টিকে আছেন। তিনি ৬৩০ বার যুক্তরাষ্ট্রের হামলা থেকে রক্ষা পেয়েছেন। তাঁকে বিষাক্ত ক্যাপসুল, সিগারেট এবং ডাইভিং স্যুট এ রাশায়নিক বিষ মিশিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয় কিন্তু সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়। কোন ষড়যন্ত্র ফিদেল ক্যাসট্রোকে মারতে বা দমাতে পারেনি। অবশেষে অসুস্থতার জন্য রাষ্ট্রের প্রধান পদ থেকে তিনি অবসর গ্রহন করেন। ১৯৬০ সালে একবার তার এক বান্ধবী যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা সি আই এর সংগে একটি চুক্তি করে এবং সেই অনুযায়ী তাকে বিষযুক্ত ক্যাপসুল খাওয়াতে রাজী হয়। তাঁর শোবার ঘর পর্যন্ত বিষযুক্ত ক্যাপসুল নিয়ে যেতে মহিলাটি সমর্থ হয়েছিল। কিন্তু ফিদেল ক্যাস্ট্রো ষড়যন্ত্র বুঝে ফেলেন। তিনি তাঁর বন্দুকটি বের করেন এবং নাটকীয়ভাবে বান্ধবীর হাতে তুলে দি...

মারিফতি প্যাঁচের সাংবাদিকতা - সাইফুর রাব্বি

ছবি
একদিকে বানান ভুল আরেকদিকে নানা ধরনের মারিফতি প্যাচের অন্তর্জাল। কলম কে যেমন সৎভাবে ব্যবহার করা যায় তেমনি কলম কে অবৈধ পন্থায় ব্যবহার করেও কিন্তু হলুদ সাংবাদিকতার প্রসার ঘটানো যায়। সাংবাদিকতার ইতিহাসে, যোশেফ পুলিৎজার কে হলুদ সাংবাদিকতার জনক বলা হয়। যদিও সাংবাদিকতায় "পুলিৎজার" একটি বিখ্যাত পুরস্কার। আমাদের গ্রামে গঞ্জে কিন্তু যারা গণমানুষ কে কেন্দ্র করে সংবাদ সংগ্রহ করেন এবং প্রকাশ করেন তাঁদের কে মফস্বল সাংবাদিক বলা হয়। মফস্বল সাংবাদিকরা যদিও প্রচুর পরিশ্রম করে থাকেন তারপরও তাঁদের নেই তেমন পারিশ্রমিক বা উপার্জন। আমাদের মফস্বল সাংবাদিকরা আসলেই নানা সমস্যায় জর্জরিত এটা আমি অস্বীকার করতে চাই না। সাংবাদিকতা মূলত সাহসী একটি কাজ। এই কাজে নতুন প্রজন্মের লেখকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশ গ্রহন নতুন মাত্রা এনে দিচ্ছে। আমাদের এই ব্যবস্থায় প্রজন্মের মধ্যে শুভ্র চিন্তার যে উদ্রেক ঘটছে এটা নিশ্চয়ই আমাদের জন্য শুভকর ইঙ্গিত বহন করে। আমাদের দেশের সাংবাদিকরা নানান ভাবে সংবাদ সংগ্রহ করে প্রকাশ করে থাকেন। কখনো প্রাণের ঝুঁকিও থাকে,  দূর্যোগ ময় পরিস্থিতি সামলে যেভাবে নিজের কলম চালিয়ে যাচ্ছেন এটা নিশ্...

আজ কবি সুফিয়া কামালের মৃত্যু দিন - মেধাবিকাশ ব্লগ

ছবি
আজ কবি বেগম সুফিয়া কামাল (জন্ম: ২০শে জুন ১৯১১ - মৃত্যু: ২০শে নভেম্বর, ১৯৯৯) এর মৃত্যু দিন। তিনি একাধারে কবি, লেখক, সংগঠক ও আধুনিক বাংলাদেশের নারী প্রগতি আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব।  সুফিয়া কামাল ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সৈয়দ আব্দুল বারী এবং মাতা সৈয়দা সাবেরা খাতুন। তাঁর বাবা কুমিল্লার বাসিন্দা ছিলেন। যে সময়ে সুফিয়া কামালের জন্ম তখন বাঙালি মুসলিম নারীদের গৃহবন্দী জীবন কাটাতে হত। সুফিয়া কামালের বয়স যখন সাত বছর তখন তাঁর বাবা সাধকদের অনুসরণে নিরুদ্দেশ যাত্রা করলে তাকে নিয়ে তার মা বাবার বাড়িতে চলে আসেন। তাঁর শৈশব কাটে নানার বাড়িতে। যে পরিবারে সুফিয়া কামাল জন্ম সেখানে নারীশিক্ষাকে প্রয়োজনীয় মনে করা হত না। তাঁর মাতৃকুল ছিল শায়েস্তাবাদের নবাব পরিবারের এবং সেই পরিবারের কথ্য ভাষা ছিল উর্দু। এই কারণে অন্দরমহলে মেয়েদের আরবি, ফারসি শিক্ষার ব্যবস্থা থাকলেও বাংলা শেখানোর কোন ব্যবস্থা ছিল না। তিনি বাংলা শেখেন মূলত তাঁর মায়ের কাছে। নানাবাড়িতে তাঁর বড় মামার একটি বিরাট গ্রন্থাগার ছিল। মায়ের উৎসাহ ও সহায়তায় ...
ছবি
logo of the srijanshil medhabikash chunarughat........ E mail : srijanshilmedhabikas@gmail.com cell : 01741-631629

সংগঠন এসাইনমেন্ট || সাধারণ কে অবগত করা

ছবি
মানুষের জন্য মানুষ,  সমাজের জন্য মানুষ। সমাজে মানুষ হয়ে জন্মগ্রহন করে স্রষ্টা কর্তৃক প্রেরিত হয়ে দিনশেষে স্রষ্টা মানুষের কৃতকর্মের হিশাব করেন। আর মানুষ সমাজে বাস করে তার কর্মের দ্বারা অমর হয় এবং মানুষের প্রতি একক চেতনা লালন করে প্রকৃত মানুষে রূপ লাভ করে। সৃজনশীল মেধাবিকাশ শিক্ষা ও সমাজের মৌলিক চেতনা বহনকারী একটি একক সংগঠন যার আছে বৃক্ষের মতো অঙ্কুর গর্ভ হতে জন্মানো এক অমর ইতিহাস। সৃজনশীল মেধাবিকাশ চায় সমাজের প্রতিটি মানুষ একক ভাবে বাচুক, শিক্ষা সবার মৌলিক অধিকার,  এ অধিকার সর্বজন গ্রাহ্য করার কাজ সৃজনশীল করে থাকে। পাশাপাশি এই কেরাণী বানানো শিক্ষার ধারা হতে সম্পূর্ন বিপরীত সৃজনশীল চেতনায় স্ব শিক্ষিত একটি একক শিক্ষা ধারার পতাকা সৃজনশীল মেধাবিকাশ বহন করে থাকে । আমাদের সাথে কাজ করার কথা আমরা সকলকে বলতে চাই না,  জোর করতে চাই না। সংগঠন জোর করে হয় না। আপনার বিবেক, আপনার মন মানষিকতা যদি আমাদের কাজ মানুষ মানুষের জন্য, থেকে শুরু করে শিক্ষাকে একক ধারায় আনা পর্যন্ত আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনিই আমাদের প্লাটফর্মে আসবেন। সৃজনশীল মেধাবিকাশে কাজ করলে আপনি টাকা পাবেন না,  ফ্লাট ...

আবেগ প্রশমন || সংগঠকদের অনন্য বৈশিষ্ট্য

ছবি
মানুষ হিশেবে আবেগ থাকবেই। আবেগ না ছাড়া মানুষ হতে পারে না। কিন্তু সংগঠন করতে হলে আপনাকে আবেগ বা emotion  ত্যাগ করে চলার চেস্টা চালাতে হবে। দায়িত্বের মধ্যে অবহেলা বা দায়িত্ব স্বেচ্ছাচারিতা জনিত কারনে আমরা অনেক সময় উর্ধতনদের অনেক কথা শুনতে হয়। যা সাংগঠনিক ভাবে আমাদের কে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। কিন্তু অনেকে আমরা বিষয়টাকে মেনে নিতে পারি না। এ ক্ষেত্রে আবেগ আমাদের কে এতো প্রভাবিত করে যে, আমরা অনেক সময় রাগের বশে অনেক কিছু করে বসি। যার ফলে উল্টো ক্ষতি হয় আমারই। তাই আবেগ কে প্রশমন করার চেস্টা থাকতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে, আমি যে কথাটা শুনলাম তার আসল কারণ কী?  আত্মবিশ্লেষণ থাকতে হবে নইলে নিজের ক্ষতিই আমরা নিজে করি। হাজারো মিথ্যার চেয়ে একটা সত্য যে আমরা মনে করি কথার রিপিট যদি আমরা করি তাহলে আমি বড়, কিন্তু ব্যাপারটা সে রকম না। আমাদের চিন্তা ধারা কোষ মুক্ত নয়। আলোচনা ও পর্যালোচনার মাধ্যমে কোষমুক্ত হয়। আমরা যদি নিজেকে বড় মনে করি তাহলে সংগঠনের ক্ষতি এবং আমাদের ক্ষতি। একটা কথা আছে বড় যদি হতে চাও ছোট হও তবে, কিন্তু কথাটা আমরা কাগজ কলমেই মানি। আমাদের আবেগ আমাদের কে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস...

আচরণ এর উন্নতি সংগঠকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য

ছবি
আমরা যারা সংগঠন করার সাথে জড়িত বা মাঠে ময়দানে সংগঠন কি সংগঠনের কাজ বা সংগঠনের গতিশীলতা ইত্যাদি নিয়ে কাজ করি আমাদের কে সংগঠক বলা হয়। সোজা ভাষায় বললে যিনি সংগঠন করেন তিনিই সংগঠক। একজন সংগঠক তাঁর নিজস্ব সংগঠন কেন্দ্রীক হয়ে থাকেন। সংগঠকের আচরণগত উন্নতি তাঁর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।  সংগঠকের আচরণ সচরাচর মানুষের আচরণের মতো নয়। প্রচলিত ধারা হতে ভিন্ন পথে হেঁটেই একজন সংগঠককে ভালো আচরণের বা ভালো ব্যবহারের অধিকারী হতে হয়। সংগঠনে সিনিয়র জুনিয়র মিলেই কাজ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় জুনিয়ররা পরিপক্কতার পরিচয় দেয়, এ ক্ষেত্রে তাঁর ব্যাক্তি জীবনেও বিষয়টি প্রভাব ফেলে। সংগঠন করে যদি মানবীয় গুণাবলী অর্জন না করা যায় তাহলে সংগঠন চর্চার কোন মানে হয় না। তাই সংগঠককে প্রথমে মানবীয় গুণাবলী অর্জন করতে হবে।  সংগঠনে স্থির থাকা অন্য একটি বৈশিষ্ট্য। আমাদের সংগঠকদের লক্ষ্য করা যায় তাঁরা একাধিক সংগঠনে সময় দিতে গিয়ে মূল সংগঠনের প্রতি অনীহা সৃষ্টি করে ফেলেন। ফলে পরবর্তীতে কোন এক সময় ঐ সংগঠন তাকে ছাড়তে হয়। আসলে স্থির না থাকলে এমনই হয়৷ মানুষ কখন সংগঠন করে সফল হয়??  এক প্রশ্নে জবাব যখন সে স্থির হয়। আমরা য...

সংগঠনকে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে শেখাতে হবে

ছবি
সংগঠন হলো সংঘঠিত হয়ে কাজ করা। আমরা যদি সংঘটিত হই তবে আমরা কল্পনাও করতে পারবো না আমরা কি করতে পারি। আমাদের ইচ্ছাশক্তি এবং আমাদের একাগ্রতা ও আন্তরিকতা আমাদের কে এগিয়ে নিয়ে যাবে এক অপার লক্ষ্যে।। সংগঠন যারা করেন বা সংগঠনের কার্যক্রম কে যারা বিশ্বাস করে কর্মী হিশেবে কাজ করেন তারা অবশ্যই সংগঠনের কার্যক্রমের ধারা সহজেই অনুধাবন করতে পারেন। সংগঠনকে প্রতিবাদ করতে শেখাতে হবে। দাসত্বের শৃঙ্খল হতে যদি সংগঠনকে না মুক্ত করা যায় তাহলে সংগঠনকে সু সংহত করা যাবে না।।  

চুনারুঘাটে সৃজনশীল মেধাবিকাশের উদ্যোগে স্কুল পর্যায়ে সেমিনার ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠীত

ছবি
চুনারুঘাট উপজেলার শিক্ষামূলক সংগঠন সৃজনশীল মেধাবিকাশের উদ্যোগে পৌরশহরের কোয়ালিটি লার্নারস স্কুলে সচেতনতা মূলক সেমিনার ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্টিত হয়েছে। ৭ মার্চ বৃহঃবার সেমিনারটি অনুষ্ঠীত হয়।  এতে অতিথি হিশেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সংগ্রামী সভাপতি মোঃ সাইফুর রাব্বি ও স্কুলের শিক্ষিকা বৃন্দ। সংগটনের পক্ষে ছিলেন :- সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল মিয়া, সহঃ সাঃ সম্পাদক ইব্রাহিম আলিফ, প্রচার সম্পাদক শহীদুল হাসান সোহাগ। এতে স্কুলের শিক্ষার্থীরা ও অভিবাবকরা আগ্রহের সাথে অংশ নেন। বক্তারা বক্তব্যে শিক্ষার্থী সচেতনতা মূলক বক্তব্য প্রদান করার পাশাপাশি অভিবাবককে সচেতন করার তাগিদ প্রদান করেন।

চুনারুঘাটে নিজের হাতে ফুলের তোড়া বানায় যারা - সৃজনশীল মেধাবিকাশ

ছবি
নিজের হাতে ফুলের তোড়া বানিয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পাঞ্জলি দেয় চুনারুঘাটের ব্যাতিক্রমী শিক্ষামূলক সংগঠন সৃজনশীল মেধাবিকাশ। সৃজনশীল মেধাবিকাশ এ কাজটি জাতীয় দিবস,  বিভিন্ন দৃশ্যপট কে ঘিরে অলংকিত করে.....

চুনারুঘাটে বইমেলার ফলাফল নিয়ে মেধাবিকাশের উদ্বেগ প্রকাশ

ছবি
দফতর সম্পাদক সূত্র : চুনারুঘাটে অনুষ্ঠীত দু দিন ব্যাপী বইমেলার ফলাফল নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে চুনারুঘাটের শিক্ষামূলক সামাজিক সংগঠন সৃজনশীল মেধাবিকাশ। ফলাফল ঘোষনা কমিটির উদাসীন্যতা, স্বজনপ্রীতি এবং অবমূল্যায়নের বিষয়গুলো তাঁদের ফলাফলে প্রকাশ পেয়েছে। সংগঠন সূত্রে বলা হচ্ছে,  আগ্রহ উদ্দীপনা নিয়ে অংশ নেওয়া সৃজনশীল মেধাবিকাশের বই বিক্রি, সংগ্রহ, পাঠক আকৃষ্টতা থেকে শুরু করে স্টল সাজসজ্জা ও উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো।  কিন্তু কোন দৃষ্টিকোণ হতে সৃজনশীল মেধাবিকাশের স্টল কে সান্তনা পুরস্কার দেওয়া হলো এটার জবাব স্পষ্ট নয় সংগঠনের কাছে। সংগঠনের সাঃসম্পাদক তোফাজ্জল মিয়া বলেন, ফলাফল কমিটির দুই সদস্য পড়ন্ত বিকেলে হঠাৎ এসে একটু ঘুরে ফলাফল প্রস্তুত করেছেন। সামগ্রীক বইমেলার বিষয়গুলো তারা নজরে আনেননি। ফলাফল ঘোষনা কমিটির দুই সদস্যের মানষিকতা, শৈল্পিকগুন বিচারের বিষয়টি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে মেধাবিকাশ। সংগঠনের সহঃসভাপতি তাহজীবুল হাসান বিজয় বলেন, একুশে ফেব্রুয়ারী ফলাফল ঘোষনার পর এ হিনমন্য ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে মেধাবিকাশ। সাথে সাথেই আমি তাহজীবুল হাসান বিজয় আমাদের সভাপতির নেতৃত্বে সাঃসম্পাদককে নিয়ে ...

চুনারুঘাটে মেধাবিকাশের শ্রদ্ধা নিবেদন | পুষ্পস্তবক নিজ হাতে তৈরি

ছবি
একুশের প্রথম প্রহরে চুনারুঘাট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সৃজনশীল মেধাবিকাশের পুষ্পস্তবক অর্পন.......! . উপস্থিত ছিলেন সৃজনশীল মেধাবিকাশের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোঃ সাইফুর রহমান,  সহ সভাপতি তাহজীবুল হাসান বিজয়,সাঃ সম্পাদক তোফাজ্জল মিয়া,  সাংগঠনিক সম্পাদক সদয় দেবনাথ, অর্থ সম্পাদক এম এ কাশেম, সদস্য রানা, ফাহিম। নিজের হাতে তোড়াটি বানিয়েছেন সৃজনশীলের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সাধারান পরিষদ সদস্য পল্লব চন্দ্র। উল্লেখ্য মেধাবিকাশ হাতে বানানো ফুলের তোড়া /স্তবক শহীদ মিনারে অর্পন করেছে.....

যে ছয় সংখ্যায় ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে মহাবিশ্ব

ছবি
মহাবিশ্বের সব কিছু আসলে গণিতের নিয়মে বাঁধা। ছোট্ট অণু-পরমাণু থেকে শুরু করে গ্রহ-নক্ষত্র-গ্যালাক্সি— সব কিছুর পেছনেই আছে গণিত। এমনকি স্বয়ং মানুষের সব কিছুও গণিতের নিয়মেই বাঁধা। তবে, এতসব সমীকরণ, সব কিছুর মধ্যে বিশেষ ৬টি সংখ্যা আছে। মহাবিশ্বের ভিত্তি বা রেসিপি বলা যায় এই সংখ্যাগুলোকে। এদেরকে নিয়ে মার্টিন রাইস একটি বই লিখেছেন Just Six Numbers শিরোনামে। বিশেষ সেই ছয় সংখ্যাকে নিয়েই এই আয়োজন। ১ মহাবিশ্বের এত বিশাল হওয়ার পেছনে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা কাজ করে যাচ্ছে: N । এর মান হলো: ১,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০! এই সংখ্যার কাজ কী হতে পারে, আন্দাজ করুন তো। পরমাণুগুলোকে একত্রে ধরে রাখার পেছনে যে তড়িৎ বল কাজ করে, তার শক্তিকে তাদের মধ্যে ক্রিয়াশীল মহাকর্ষ বল দিয়ে ভাগ করলে যে সংখ্যা পাওয়া যায়, এটা সেই সংখ্যা। যদি এই সংখ্যাটির মান আর কয়েক ‘শূন্য’ কম হতো, স্বল্পায়ুর ছোট্ট এক মহাবিশ্বই কেবল গড়ে উঠতে পারতো। সেই মহাবিশ্বের প্রাণগুলো পোকামাকড়ের চেয়ে বড় হতে পারতো না কোনোভাবেই। মানুষের উপযোগী পৃথিবী বা পরিবেশই তৈরি হতো না তখন। সম্ভব হতো না বিবর্তন। অর্থাৎ, মানুষ নামে...

মুক্তিযুদ্ধের সেরা কিশোর গল্প | আবিদ আজম

ছবি
কবি আল মাহমুদের ঘনিষ্ট সহচর সাংবাদিক আবিদ আজমের সম্পাদিত মুক্তিযুদ্ধের সেরা কিশোর গল্প এবার বই মেলায় প্রকাশ পেয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে লেখালেখি প্রকাশন,  বইটির ভূমিকা করেছেন কবি বেলাল চৌধুরী। বইটি বই মেলায় পাওয়া যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধের প্রতি জানা, দৃশ্যপট ইত্যাদি অনুধাবন করতেই এ উদ্যোগ। বলেন বইটির সম্পাদক আবিদ আজম।

মেধাবিকাশের প্রথম কার্যক্রমের ছবি

ছবি
চুনারুঘাট উপজেলার মেধাবীদের নিয়ে সৃজনশীল মেধাবিকাশ তাঁর প্রথম কার্যক্রম সাঃজ্ঞান প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠীত করে। 

বিজ্ঞানে এ প্লাস পেতে যে টপিকগুলোতে জোর দিতে হবে - এইচএসসি সাজেশন্স ১৯

ছবি
A+ পাওয়াটা খুবই সোজা। শুধু একটু বুদ্ধি থাকলেই হয়। নিচে EXAM এ A+ পাওয়ার সহজ টেকনিকটি বলছি: ★ জীববিজ্ঞান ১ম পত্র = 2+4+5+7+9+11+12অধ্যায় পড়লে ৫ টা CQ কমন পাবা। এমনকি ৬ টাও পাইতে পার। ★ জীববিজ্ঞান ২য় পত্র=1+2+4+8+10+11 অধ্যায় পড়লে ৫ টা CQ কমন পাবা। ★Physic 1st paper= 2nd+6th+7th+8th+9th+10th অধ্যায় পড়লে ৫ টা CQ কমন পাবা। ★ Physic 2nd Paper= 1st+2nd+3rd+6th+8th+9th+10th অধ্যায় পড়লে ৫/৬ টা CQ কমন পাবা। ★Chemistry 1st paper= 2nd+3rd+4th অধ্যায় পড়লে ৫ টা CQ কমন পাবা। ★Chemistry  2nd paper=1st+ 2nd+3rd অধ্যায় পড়লে ৫ টা CQ কমন পাবা। ★ Higher Math 1st paper=1st+3rd+5th+7th+8th+9th+10th অধ্যায় পড়লে ৫ টা CQ কমন পাবা। ★ Higher Math 2nd paper=1+2+3+6+7+8+10 অধ্যায় পড়লে ৫/৬ টা CQ কমন পাবা। ★ ICT=1+2+3+5 অধ্যায় পড়লে ৬ টা CQ কমন পাবা।

কেমন ডাকসু চাই ? - পাঠক মতামত

ছবি
ডাকসু থেকে জাতীয় নেতৃত্ব বিকশিত হয় যা সকলে এক দৃষ্টিতে স্বীকার করে থাকেন। আমাদের রাজনীতিতে সংকটের দরুণ ডাকসুর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।  ডাকসু থেকে মেধাবী নেতৃত্ব আসলে দেশের নেতৃত্ব ও রাজনীতির পট পরিবর্তন হতে পারে। তাই এমন ডাকসু চাই যা আমাদের সর্বোপরি নেতৃত্বের দ্বার উন্মোচন করবে। রাজনৈতিক সংগঠনগুলো অংশ নিচ্ছে ডাকসু নির্বাচনে। ইতোমধ্যে তফসিল ও ঘোষণা হয়েছে। একটি বিষয়ে ছাত্রলীগ ব্যাতিত সকল বামধারা সংগঠনগুলো আপত্তি জানিয়েছে যে - কেন্দ্র হলের বাইরে নিজ নিজ অনুষদে করার ব্যাপারে। বিতর্কযুক্ত একটি নির্বাচন কখনো জাতীর জন্য মঙ্গল জনক হয় না। তাই বিতর্কমুক্ত নির্বাচন করা জরুরি। অনেকে বলেছেন তফসিল ছাত্রলীগ বান্ধব হয়েছে। তফসিলের মধ্যে শিক্ষার্থী অধিকারের বিষয়টার ক্রমশ গুরুত্ব কমে যাচ্ছে। বলেছেন সুশীলরা।

আসাদ ঠাকুরের - পাঠক দর্শণ

ছবি
হুমায়ুন আহমেদ এর হিমু ছিলো আমার কড়া টাইপ ভালোলাগা। কড়া চায়ের লিকারের মতো! হুমায়ুন আহমেদের সাথে দেখা হয়েছে তবে জিজ্ঞেস করা হয় নাই যে হিমু নামের কেউ ছিলো কিনা! ব্রাত্য রাইসুকে অনেকে হিমু বলে; ভাবে। তবে রাইসুকে আমার হিমু ভাবতে ভালোলাগে না। আমার কাছে রাইসু সাদা, ফকফকা সাদা। আর হিমু হলুদ, কাচা হলুদ। আসল সমস্যা হলো হিমু পড়লে একজন রুপা'র দরকার পড়ে! অবশ্য রুপা তো বিশাল রূপবতী। আমি কি তার এতোটা নাকি? কি জানি! হিহিহি! #দেয়াল, জীবনকৃষ্ণ মেমোরিয়াল হাইস্কুল, তিথির নীল তোয়ালে, অপেক্ষা, চলে যায় বসন্তের দিন, তুমি আমায় ডেকে ছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে- এই বইগুলো মাথায় উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে... কুটুমিয়া পড়ার সময় আমার মনে হয়েছে যে আমার শরীরেও ফোসকা পড়েছে। অপেক্ষাতে সুপ্রভার আত্নহত্যা চোখের সামনে ভেসেছে অনেকদিন। নানান সমস্যায় মিসির আলির কাছে যেতে পারলে ভালো হতো এমন মনে হয়েছে। মিসির আলিকে অবশ্য দেখতে ইচ্ছা হয়নি, জানতে ইচ্ছা হয়নি। কারন কল্পনার মিসির আলি বাস্তবে আসা কঠিন। আর সবকিছু বাস্তবে আসার দরকার কি বা কি দরকার? দেবী সিনেমার মিসির আলীকেও ভালোলাগে নাই, ভালোবাসি নাই। কারণ কিছু সুন্দর কেবল স্ব স্ব জায়গা...

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে শিশু উপস্থিতি

ছবি

সৃজনশীল মেধাবিকাশের ২০১৯-২০ সেশনের নির্বাহী পরিষদ

ছবি
সভাপতি  : মোঃ সাইফুর রহমান সিনিয়র সহ সভাপতি : কবীর হুসেন সহ-সভাপতি : তাহজীবুল হাসান বিজয় সাধারণ সম্পাদক : মোঃ তোফাজ্জল মিয়া সহ-সাঃ সম্পাদক : মোঃ ইব্রাহিম আলিফ সাংগঠনিক সম্পাদক : সদয় দেবনাথ অর্থ সম্পাদক : মোঃ আবুল কাশেম দফতর সম্পাদক : হাফিজুর রহমান প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক : শহীদুল হাসান সোহাগ তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক : জুয়েল চৌধুরী শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক : এস.এম ফুহাদ সরকার নির্বাহী সদস্য : শ্রী অসীম কুমার শীল নির্বাহী সদস্য : আব্দুল্লাহ সোহেল গত ১১ জানুয়ারী বার্ষিক সাধারণ সভায় এডভোকেট মোস্তাক বাহার ; নির্বাচন কমিশনার ২০১৯-২০ নির্বাহী পরিষদ চূড়ান্ত কর্মকর্তার মাধ্যমে নির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়।

সৃজনশীল মেধাবিকাশের পাঁচটি কর্মকান্ডের মনকাড়া ছবি সমূহ

ছবি

সৃজনশীল মেধাবিকাশ পরিচিতি

ছবি
এক নজরে সৃজনশীল মেধাবিকাশ . #সংগঠনের নাম -সৃজনশীল মেধাবিকাশ . #প্রতিষ্ঠা -২০১৭ খ্রিঃ এর ১৬ ই ডিসেম্বর সৃজনশীল মেধাবিকাশ বা সৃমেবি আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। . #লক্ষ্য -জ্ঞানভিত্তিক অবাদ ও ন্যায় সম্মত সমাজ প্রতিষ্ঠা . #উদ্দেশ্য -লক্ষ্য অর্জনে শিক্ষামূলক ও সামাজিক বিভিন্ন জনহিতকর কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা। . #সাংগঠনিক কর্ম এলাকা - হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় আমরা কার্যক্রম পরিচালনা করি। বাংলাদেশের যে কোন জেলা থেকে যে কেও আমাদের সদস্য হতে পারবেন। . #সাংগঠনিক কাঠামো - সৃজনশীল মেধাবিকাশ কে পরিচালনার জন্য ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরি কমিটি রয়েছে। . #সদস্য হতে চাইলে - ননূন্যতম মাধ্যমিক বা সমমান যোগ্যতা থাকলে যে কেও সৃজনশীলের সদস্য হতে পারবে। এক্ষেত্রে নির্ধারিত সদস্য আবেদন ফরমে পঞ্চাশ টাকা ফি দিয়ে আবেদন করতে হবে। . #তহবিল সৃজনশীল মেধাবিকাশের সদস্যদের মাসিক চাঁদা ২০ টাকা। এই টাকা সংগঠনের আর্থিক তহবিল মজবুত করনে ভূমিকা রাখে। . #পৃষ্ঠপোষক/সম্মানিত সদস্য সৃজনশীল এর অগ্রযাত্রায় সহযাত্রী হতে চাইলে আপনি ও এর অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখতে পারেন। নিয়মিত কার্যক্রমে আর্থিক সাহায্য ...