আসাদ ঠাকুরের - পাঠক দর্শণ
হুমায়ুন আহমেদ এর হিমু ছিলো আমার কড়া টাইপ ভালোলাগা। কড়া চায়ের লিকারের মতো!
হুমায়ুন আহমেদের সাথে দেখা হয়েছে তবে জিজ্ঞেস করা হয় নাই যে হিমু নামের কেউ ছিলো কিনা! ব্রাত্য রাইসুকে অনেকে হিমু বলে; ভাবে। তবে রাইসুকে আমার হিমু ভাবতে ভালোলাগে না। আমার কাছে রাইসু সাদা, ফকফকা সাদা। আর হিমু হলুদ, কাচা হলুদ।
আসল সমস্যা হলো হিমু পড়লে একজন রুপা'র দরকার পড়ে! অবশ্য রুপা তো বিশাল রূপবতী। আমি কি তার এতোটা নাকি? কি জানি! হিহিহি!
#দেয়াল, জীবনকৃষ্ণ মেমোরিয়াল হাইস্কুল, তিথির নীল তোয়ালে, অপেক্ষা, চলে যায় বসন্তের দিন, তুমি আমায় ডেকে ছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে- এই বইগুলো মাথায় উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে... কুটুমিয়া পড়ার সময় আমার মনে হয়েছে যে আমার শরীরেও ফোসকা পড়েছে। অপেক্ষাতে সুপ্রভার আত্নহত্যা চোখের সামনে ভেসেছে অনেকদিন। নানান সমস্যায় মিসির আলির কাছে যেতে পারলে ভালো হতো এমন মনে হয়েছে। মিসির আলিকে অবশ্য দেখতে ইচ্ছা হয়নি, জানতে ইচ্ছা হয়নি। কারন কল্পনার মিসির আলি বাস্তবে আসা কঠিন। আর সবকিছু বাস্তবে আসার দরকার কি বা কি দরকার?
দেবী সিনেমার মিসির আলীকেও ভালোলাগে নাই, ভালোবাসি নাই। কারণ কিছু সুন্দর কেবল স্ব স্ব জায়গায়ই মানায়...
লিখেছেন - মুক্তমনা লেখক আসাদ ঠাকুর

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন