পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কবিতাঃ অন্ধকার কবর- মোহাম্মদ শিপন

ছবি
  একদিন সবাই আপন ছিল, এখন সবাই পর। কয়েকদিন পর যাব আমি একা মাটির ঘর। মা-বাবা ভাই বোন ছেড়ে যাব অনেক দূরে। যেথা হতে কেউ কোনোদিন আসবে না আর ফিরে। একসাথে চলনা অ ভাই নামাজ পড়তে যাই। কোন সময় কে মরে যাব ঠাঁই ঠিকানা নাই। আপন আপন হাত ছাড়িয়া যাব দূরের দেশে। যেথা হতে কেউ কোনো দিন আসবে না আর ফিরে। আগে ছিলাম আলোর ঘরে আলোর ও প্রদিপে। হঠাৎ করে চলে যাব অন্ধকার কবরে।

নোটিশ সাংগঠনিক বিভাগ - সৃজনশীল মেধাবিকাশ

ছবি
ছবিটি দেখতে ছবিতে ক্লিক করুন 

শোক প্রকাশ ; অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী - সৃজনশীল মেধাবিকাশ

ছবি
দেশের অন্যতম অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছে সৃজনশীল মেধাবিকাশ। 

ধান কাটা বিষয়ক অবগতি নোটিশ - ২৮.০৪.২০২০

ছবি
                            †bvwUk wU 28. 04. 2020 †ivR g½j evi `ycyi 2.00 NwUKvq Rvwi nq

সংগঠনের গুরুত্ব! আত্মবিকাশের উপায় - মেধাবিকাশ ব্লগ

ছবি
চীনা দার্শনিক কনফুশিয়াস এর একটি মহামূল্যবান উক্তি দিয়েই লেখা শুরু করছি। He who wished to secure the good of others, has already secured his own. অর্থাৎ যে ব্যক্তি অন্যের কল্যাণের ইচ্ছা পোষণ করে সে প্রকৃত প্রক্ষে নিজের কল্যাণই নিশ্চিত করে। সামাজিক সংগঠনে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে মানুষের কল্যাণে কাজ করার প্রেরণা পাওয়া যায়। সামাজিক সংগঠনগুলোতে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে ইতিবাচক গুণাবলী তৈরী হয়। মানুষের মধ্যে নেতৃত্ব-গুণ তৈরী হয়। দায়িত্বশীলতা বাড়ে, সামাজিক দায়বদ্ধতা বাড়ে।  একজন সামাজিক সংগঠনের কর্মী গান আবৃত্তি কিছু যদি নাও জানে তবুও তিনি একজন সংগঠন না করা মানুষের চেয়ে আলাদা। প্রতিটি সামাজিক সংগঠনের মৌলিক বিষয় একই। সামাজিক সংগঠন সবার মতকে শ্রদ্ধা করা, সদস্য হিসেবে নিজ দায়িত্ব পালন করা, নিজেকে বিকশিত করা, একসঙ্গে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ হওয়া সহনশীল হওয়া, ইত্যাদি শেখায়। তাছাড়া সুনির্দিষ্ট কিছু মূল্যবোধের ভিত্তিতে কার্যক্রম পরিচালনা করতেও শিক্ষা দেয় সামাজিক সংগঠন। এখন মানুষ মানুষে যে অসহিষ্ণুতা, অস্থিরতা সামাজিক অবক্ষয় দেখা যায় এগুলো দূর করতে হলে সুস্থ সংস্কৃতির বিকাশ প্রয়োজন।  সামাজিক সংগঠন...

আমরা কেন সংগঠন করবো ? নিজেকে বিকশিত কিভাবে করবো? - মেধাবিকাশ ব্লগ

ছবি
প্রতিটি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়েই আছে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। অনেকে নিশ্চয়ই যুক্ত আছেন এমন বিভিন্ন দলের সঙ্গে। আবার অনেক শিক্ষার্থী মনে করেন, ক্লাব বা সংগঠনে কাজ করা মানে সময় নষ্ট, পড়ালেখার ক্ষতি। সত্যিই কি তাই? অন্যদের চেয়ে আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা কেন সংগঠনে যুক্ত হবেন? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কালচারাল সোসাইটির মডারেটর সাবরিনা সুলতানা চৌধুরীর মতে, ‘সুস্থ সংগঠনগুলোতে চর্চার মাধ্যমে ইতিবাচক গুণাবলি তৈরি হয়। দায়িত্বশীলতা বাড়ে। নেতৃত্বগুণ তৈরি হয়। ধরুন, একটা সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মী হয়তো নাচ-গান-আবৃত্তি কিছুই জানে না, দেখবেন তবু সে একজন “সংগঠন না করা” মানুষের চেয়ে আলাদা।’ বিভিন্ন সংগঠনে কাজ করেন রাজধানীর আপডেট ডেন্টাল কলেজের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ওসামা বিন নূর। কিছুদিন আগে যুক্তরাজ্যের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের হাত থেকে ‘কুইন্স ইয়াং লিডারস অ্যাওয়ার্ড’ পাওয়া এই তরুণ বলেন, ‘নেতৃত্বের পুরো ব্যাপারটা আমি সংগঠন থেকে পেয়েছি।’ ওসামা মাদ্রাসায় পড়েছেন। তবে নেতৃত্বের জায়গায় নিজেকে তৈরি করেছেন জাগো, বিও...

আমরা কেন সংগঠন করবো - জাহিদ ; মেধাবিকাশ ব্লগ

ছবি
বুয়েটে ডিবেটিং ক্লাবের কোন এক অনুষ্ঠানে একবার একটি প্রশ্ন উঠেছিল, ‘আমরা কেন সংগঠন করি’। এর উত্তরে এসেছিল অসংখ্য মতামতঃ সমাজের জন্য, মানুষের কাছে নিজের দায়বদ্ধতার জন্য, সাংস্কৃতিক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য, ভাল কিছু করার জন্য ইত্যাদি ইত্যাদি।সেই সব মতামতের ভীরে যেটি আমার কাছে সবচাইতে যৌক্তিক মনে হয়েছিল তা হলো, ‘আমি সংগঠন করি আমার নিজের আনন্দের জন্য’। আপাতদৃষ্টিতে বিষয়টি কিছুটা স্বার্থপরতার মত মনে হচ্ছে তবে কিছুটা ব্যখ্যা দিলে উত্তরটি সেই রাজা আর তিন কন্যার গল্পের ‘আমাকে তোমরা কে কত ভালবাস’ এর উত্তরে রাজার ছোট কন্যার ‘তোমাকে আমি লবণের মত ভালবাসি’ এর মত হবে। আমরা একটি বিষয়ে মোটামুটি একমত যে যেকোন কিছু যদি আনন্দের সাথে সম্পন্ন করা যায় সেক্ষেত্রে কাজটি সহজতর হয় এবং তা নিয়ে নিজের কিছু সুখকর স্মৃতি জমা হয় তা পরবর্তীতে রোমন্থন করে আমরা নস্টালজক হই। এই যেমন ধরা যাক শিশুদের শিক্ষাদানের বিষয়টি। যদি কোন শিশু খেলাধূলার মাধ্যমে আনন্দ নিয়ে কোন কিছু শিখে আমার দৃঢ় বিশ্বাস তা প্রায়োগিক দিক দিয়ে অধিকতর কার্যকরী হয়। একই রকম ভাবে একটি সংগঠনে সংগঠক বা কর্মীরা যদি আনন্দ নিয়ে কাজ করে সেক্ষেত্রেই কেবলমাত...

মেধাবিকাশে কেন যোগ দিব?

ছবি
চুনারুঘাট উপজেলার শিক্ষামূলক সংগঠন সৃজনশীল মেধাবিকাশ।  ২০১৭ সনে প্রতিষ্ঠীত সৃজনশীল মেধাবিকাশ কিছু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল। সৃজনশীল মেধাবিকাশের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলোকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে যেনো একজন সদস্য তার ব্যাক্তিগত জীবন, পারিবারিক জীবন ও সামাজিক জীবনে সফলতার সাথে উর্ত্তীর্ণ হতে পারে৷ সৃজনশীল মেধাবিকাশ এর লক্ষ্য কী?  কী করতে চায়?  তারা কেন স্বেচ্ছাসেবার মাধ্যমে কাজ করে?  নিজের পকেটের টাকা দিয়ে কেন কাজ করে?  সব প্রশ্নের উত্তর আমরা নিয়ে এসেছি।  সৃজনশীল মেধাবিকাশের লক্ষ্যঃ  জ্ঞানভিত্তিক আদর্শ আলোকিত সমাজ বিনির্মাণ সৃজনশীল মেধাবিকাশের উদ্দেশ্য  সৃজনশীল মেধাবিকাশ তার স্বীয় লক্ষ্য বাস্তবায়নে কাজ করাটাই উদ্দেশ্য। এর মধ্যে প্রতি বৎসর যে ধারাবাহিক কর্মসূচি হয় তার মধ্যে অন্যতম -  * দরিদ্র শিক্ষার্থী সহায়তা   * মেধাবিকাশ প্রতিযোগিতা * সৃজনশীল মেধাবিকাশ পথশিশু স্কুল * স্বেচ্ছাশ্রমে দরিদ্র কৃষকের ধান কেটে দেওয়া / পাশে দাঁড়ানো * অন্যায়ের প্রতিবাদ হিসেবে জাতীয় ও স্থানীয় ইস্যূতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদমূলক জনবান্...

করোনা সম্পর্কিত নোটিশ - সৃজনশীল মেধাবিকাশ

ছবি

মেধাবিকাশের সদস্যদের প্রতি নির্দেশনাবলী - করোনা ইস্যূ

ছবি
সৃজনশীল মেধাবিকাশের সকল সদস্য, কর্মী ও সহযাত্রী যোদ্ধাদের কে জানানো যাচ্ছে যে, প্রতিনিয়ত দেশে করোনা রোগী বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমতাবস্থায় সকলকে ঘরে থাকার পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। সরকার নির্দেশিত সকল প্রকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশ প্রদানের পাশাপাশি হোম কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।  অতিগুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন ব্যাতিত কেও ঘর হতে বের হবেন না।  সব সময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন অবস্থায় থাকতে চেষ্টা করুন। আপনার আশ পাশে কোনো বাড়ি বা মহল্লায় করোনা উপসর্গ দেখা যাচ্ছে এমন রোগী পেলে সরাসরি উপজেলা প্রশাসন কে অবহিত করুন। জনসমাগম বা সরকার নির্দেশিত দূরত্ব না মেনে চললে প্রশাসন কে অবহিত করুন৷ গুজবে কান দিবেন না৷ সংগঠনের কর্তা ব্যাক্তিদের সাথে ফোনে, মেসেঞ্জারে, চ্যাটে,  ট্যাক্স- ই মেইলে সব সময় যোগাযোগ রাখতে চেষ্টা করুন। নামায ঘরে আদায় করুন।  বার্তা প্রেরক  ইয়াসিন আহমেদ রায়হান  দফতর সম্পাদক / জনসংযোগ সম্পাদক সৃজনশীল মেধাবিকাশ