পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আচরণ এর উন্নতি সংগঠকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য

ছবি
আমরা যারা সংগঠন করার সাথে জড়িত বা মাঠে ময়দানে সংগঠন কি সংগঠনের কাজ বা সংগঠনের গতিশীলতা ইত্যাদি নিয়ে কাজ করি আমাদের কে সংগঠক বলা হয়। সোজা ভাষায় বললে যিনি সংগঠন করেন তিনিই সংগঠক। একজন সংগঠক তাঁর নিজস্ব সংগঠন কেন্দ্রীক হয়ে থাকেন। সংগঠকের আচরণগত উন্নতি তাঁর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।  সংগঠকের আচরণ সচরাচর মানুষের আচরণের মতো নয়। প্রচলিত ধারা হতে ভিন্ন পথে হেঁটেই একজন সংগঠককে ভালো আচরণের বা ভালো ব্যবহারের অধিকারী হতে হয়। সংগঠনে সিনিয়র জুনিয়র মিলেই কাজ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় জুনিয়ররা পরিপক্কতার পরিচয় দেয়, এ ক্ষেত্রে তাঁর ব্যাক্তি জীবনেও বিষয়টি প্রভাব ফেলে। সংগঠন করে যদি মানবীয় গুণাবলী অর্জন না করা যায় তাহলে সংগঠন চর্চার কোন মানে হয় না। তাই সংগঠককে প্রথমে মানবীয় গুণাবলী অর্জন করতে হবে।  সংগঠনে স্থির থাকা অন্য একটি বৈশিষ্ট্য। আমাদের সংগঠকদের লক্ষ্য করা যায় তাঁরা একাধিক সংগঠনে সময় দিতে গিয়ে মূল সংগঠনের প্রতি অনীহা সৃষ্টি করে ফেলেন। ফলে পরবর্তীতে কোন এক সময় ঐ সংগঠন তাকে ছাড়তে হয়। আসলে স্থির না থাকলে এমনই হয়৷ মানুষ কখন সংগঠন করে সফল হয়??  এক প্রশ্নে জবাব যখন সে স্থির হয়। আমরা য...

সংগঠনকে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে শেখাতে হবে

ছবি
সংগঠন হলো সংঘঠিত হয়ে কাজ করা। আমরা যদি সংঘটিত হই তবে আমরা কল্পনাও করতে পারবো না আমরা কি করতে পারি। আমাদের ইচ্ছাশক্তি এবং আমাদের একাগ্রতা ও আন্তরিকতা আমাদের কে এগিয়ে নিয়ে যাবে এক অপার লক্ষ্যে।। সংগঠন যারা করেন বা সংগঠনের কার্যক্রম কে যারা বিশ্বাস করে কর্মী হিশেবে কাজ করেন তারা অবশ্যই সংগঠনের কার্যক্রমের ধারা সহজেই অনুধাবন করতে পারেন। সংগঠনকে প্রতিবাদ করতে শেখাতে হবে। দাসত্বের শৃঙ্খল হতে যদি সংগঠনকে না মুক্ত করা যায় তাহলে সংগঠনকে সু সংহত করা যাবে না।।